Contact Us
|
|||||||||||
(Admin) |
|||||||||||
|
|||||||||||
Send an e-mail to this Contact: |
আমি যে নাম্বারের কথা বলছি তার নাম বিটিএস নাম্বার। BTS হল সম্পূর্ন বাংলাদেশের মালিকানাধীন একটি স্বনামধন্য IPTSP সার্ভিস প্রোভাইডার কোম্পানি। যার IPTSP কোড নাম্বার হল 09601 যা বর্তমানে BTS নাম্বার নামে পরিচিত। বাংলাদেশের কোন IPTSP কোম্পানিরই নিজস্ব ইন্টারনেট ছাড়া আর বিকল্প নেটওয়ার্কের ব্যাবস্থা নেই। বাংলাদেশে সর্বপ্রথম BTS কোম্পানিই Call Back প্রযুক্তির মাধ্যমে বিদ্যমান সকল নেটওয়ার্কেই এই IPTSP নাম্বার ব্যবহার করার সুবিধা দিচ্ছে। যার ফলে আপনি আপনার যেকোন গ্রামিন, বাংলালিংক, রবি, এয়ারটেল, টেলিটক ও সিটিসেল নেটওয়ার্কেই 09601 ****** এই রকম IPTSP নাম্বার ব্যাবহার করতে পারবেন।BTS হচ্ছে এক ধরনের IP কানেকশন। এই কানেকশনটি একটি নির্দিষ্ট IP ব্যবহার করে কল তৈরি করে, যা আরেকটি লোকাল কানেকশনের সাথে জুড়ে যেতে পারে।
BTS কিভাবে কাজ করে
BTS নম্বর টা হয় এরকম 09601 ****** । আপনার যদি একটা BTS কানেকশন থাকে আর আপনি যদি একটা নম্বর যেমনঃ 017 64 989 739 এই নম্বরে কল করতে চান তবে আপনাকে
১. আপনার নম্বর থেকে তৃতীয় পার্টির অফিসিয়াল ফোনে বিনা পয়সায় একটা ফোন দিতে হবে।
২. কয়েক সেকেন্ড পরে ফোনটি কেটে যাবে।
৩. আপনাকে তাদের অফিসিয়াল ফোন থেকে ফোন ব্যাক করা হবে। আপনি কলটা রিসিভ করবেন।
৪. তারপর আপনি যে নম্বরে ফোন দিবেন সেই নম্বরটি তুলে # প্রেজ করবেন ।
৫. আপনার কলটি অটোমেটিক্যালি আপনার কাংখিত নম্বরটিকে কানেক্ট করবে।
একটা উদাহরন দিয়ে বিষয়টা পরিস্কার করি। ধরুন আপনি 017 64 989 739 নম্বরে কল করবেন। এক্ষেত্রে প্রথমে আপনি BTS এর তৃতীয় পার্টির অফিসিয়াল নম্বরে ফোন দিবেন (অফিসিয়াল নম্বরটা এটা 09601 900 900) । কলটি কেটে যাবে এবং কল ব্যাক হবে। আপনি রিসিভ করার পর আপনার কাংখিত নম্বরটি তুলে # প্রেজ করবেন । আপনার বন্ধুর কাছে আপনার BTS নম্বর থেকে ( নম্বরটা 096********) ফোন যাবে। তিনি রিসিভ করলে আরামছে কথা বলুন ভ্যাট সহ ৫৮ পয়সা মিনিট দেশের ভেতরে বা বাইরে যেকোনো নম্বরে।
খুশির খবরঃ আপনি আপনার নম্বর থেকে কল করতে পারবেন ঠিকই তবে আপনার BTS নম্বরটিতে কেউ কল করতে পারবে না। কল করলে এমনিতেই কেটে যাবে।BTS কাদের জন্য
BTS কানেকশনটি তাদের জন্য যারা নিজেদের ফোন নম্বরটি গোপন রেখে কল করতে চান। যেমনঃ একজন তারকা কখনোই নিজের ফোন নম্বরটা সাধারন মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে যাক তা চাইবেন না। তাই সাধারন কাউকে বা অপরিচিত কারো সাথে যোগাযোগ করার ক্ষেত্রে তিনি এই ধরনের নম্বর ব্যবহার করেন। আবার একজন মহিলার জন্য এই ধরনের নম্বর খুবই ভাল।
কিভাবে পাবেন??? এখন যে কোন কেউই এই নাম্বার ব্যবহার করতে পারছে। এ জন্য নুন্যতম একটা ফোন করে সব জেনে নিতে হবে। অথবা আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন
নতুন ওয়েব ডেভেলপারদের প্রথম পছন্দ ফ্রী হোস্টিং। প্রফেসনাল কাজে নামার আগে ফ্রী সাইট দিয়ে প্র্যাকটিস করে নিতে চাইলে ফ্রী হোস্টিং আবশ্যক। গুগল এ সার্চ করতে করতে বিরক্ত হয়ে যাওয়ার পর ও যারা মনের মতন হোস্টিং খুজে পান না তাদের জন্য এই লেখাটি। তবে আগে বলে রাখা ভাল ফ্রী হোস্টিং এর সাথে পেইড হোস্টিং এর কোন তুলনা চলে না। তাই প্রফেশনাল সাইট করতে চাইলে পেইড হোস্টিং কিনে সাইট শুরু করুন। কারন ফ্রী হোস্টিং এ যে কোন সময় আপনার সাইট বন্ধ হয়ে যেতে পারে।যা আমার ক্ষেত্রে ঘটেছিল। ২ মাস অক্লান্ত পরিশ্রমের পর সাইট বন্ধ দেখলে বুক ভেঙ্গে যায় ।যাই হোক তাহলে নিয়ে নিন সেরা দশ ফ্রী হোস্টিং। এটি আমার রেটিং নয়। ফোরাম থেকে প্রকাশিত ।
1. Biz.nf (PHP, MySQL, WordPress, Joomla, Free .co.nf domain, No ads)2. Free Hosting EU (Blog / Site builder, No ads, Free .eu.pn domain)
3. AwardSpace.net (PHP, MySQL, Email Sending, No Ads, Free subdomain)
4. Biz.ly (Website & Blog builder, Photo album, Free .biz.ly domain)
5. FreeHostia.com (PHP, MySQL, 1- click Scripts, No Ads, Free subdomain)
6. Wix.com (Easy Flash website builder + mobile sites, blogs, etc.)
7. ByetHost.com (PHP, MySQL, PHPbb, SMF, Wiki, Free subdomain)
8. x10Hosting.com (Support cPanel, PHP, FTP, No ads, Free subdomain)
9. Yola.com (Visual website builder, add videos, photos, shopping cart)
10. Webs.com (Easy site builder, blog, forms, polls, Free subdomain)
আজ এ পর্যন্তই । সামনে আবার দেখা হবে। সেই পর্যন্ত ভাল থাকুন।
অনলাইনে যাচাই করে নিন আপনার জন্ম নিবন্ধন তথ্য
জন্ম নিবন্ধন কি, বা এটা কি কি কাজে লাগে নিশ্চয়ই এ নিয়ে টিউন করার কিছু নাই। কিন্তু অনেকেই জানেন না যে জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে যাচাই করা যায় (যেমনঃ আমি জানতাম না)। খুব মজা লাগলো জন্ম নিবন্ধন তথ্য যাচাই করে। তাই শেয়ার করলাম। আমি জানি শুধু লিংক টা দিলেই আপনারা সবাই বুঝতে পারবেন।
জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে
যাদের জন্ম নিবন্ধন এখনও নেই তারা অনলাইনে আবেদন করতে পারেন
আমাদের অনেকের ছোট খাটো সাইট আছে। এমন অনেকে আছেন যারা ফটোশপের কাজ পারেন না। এর জন্য অন্যকে তেল মালিশ করা লাগে(ব্যতিক্রম আছে)।তবে এখন থেকে আপনার তেল মালিশ করার দিন শেষ। সহজে লোগো ও এ্যানিমেশন লেখা তৈরী করুন অনলাইনে কারন আজ যে বিষয়ে টিউন করছি কার শিরোনাম দেখেই বুঝতে পারছেন। তবে জানিনা আমি যে লোগো ও এ্যানিমেশন লেখা তৈরীর সাইটা শেয়ার করব, সেটি আগে কেই করেছে কিনা। তবে করলে ও সবাই হয়ত জানেন না। যারা জানেন না তাদের জন্য এই টিউন। আমি যে সাইটটি শেয়ার করতে যাচ্ছি এখানে আপনি আপনার সাইটের ক্যাটাগরী অনুয়ায়ী লোগো বানাতে পারবেন। অথ্যাত বিজিনেস, টেকনোলজি,হেল্থ এই রকম অালাদা অালাদা ক্যাটগরীর জন্য আলাদা করে লোগো বানাতে পারবেন। লোগো ছাড়াও ।্পনি এ্যানিমেশন লেখা ও তৈরী করতে পারবেন। লেখার অক্ষর কে প্যাডিং ইচ্ছামত কালার ছাড়া ও অনেক কিছু এ্যাড করতে পারেবেন। একট ছবিতে মার্ক করে দিলে বুঝতে সমস্য হবে। নিচের ছবিটি দেখুন।
করে সাইটে যান তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন। আপনার লোগো বা এ্যানিমেশন লেখা তৈরী করা শেষ হলে কখনও বিজিনেস ডাউনলোড দিবেন না। পারছোনাল ডাইনলোড দিবেন। কারণ তা না হলে আপনার কাছে ডলার চাইবে। তবে লোগো ডিজাইন করার পরা স্ক্রিন সট দিয়ে নিবেন তা না হলে ডলার চাইবে। স্ক্রিন সটে বেশ ভালো কাজ হয় ।
ডাউনলোড করে নিন Bangladesh Police Phone Book । বাংলাদেশের সব পুলিস থানার নাম্বার নিয়ে নিন একটি আপস দিয়ে।অনেক দরকারি একটা অ্যাপ।আমরা পথ চলতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের অসুবিধার সম্মূখীন হই। কারনে অকারনে এসব বিপদে সব সময় নিজের সামর্থে সমাধান করা সম্ভব হয় না। আর দেশের প্রচলিত আইনে আপনার সব সমস্যা সমাধান করার বিধানও নেই। রাষ্ট্রের নিয়ম অনুযায়ী আইনগত ভাবে জনগনের বিপদে সাহায্য করার জন্য রয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী। আর পুলিশকে দ্রুত সংবাদ দিতে হলে প্রথম যেটা প্রয়োজন সেটা হলো পুলিশ অফিসারদের মোবাইল নাম্বার। আর সেই প্রয়োজনের কথা বিবেচনা করে বাংলাদেশের সকল ইন্সপেক্টর (ওসি) হইতে আইজিপি (ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ) পদমর্যাদার এবং বাংলাদেশের সকল থানায় সার্বক্ষনিক দায়িত্বে নিয়োজিত ডিউটি অফিসারদের ব্যবহৃত সরকারী নাম্বার সমূহ নিয়ে এই Software টি তৈরি করা। আশা করি আপনাদের অনাকাঙ্খিত বিপদে নম্বরসমূহ কাজে আসবে। নিম্নলিখিত সংবাদ পুলিশ কে জানাতে Software টি ব্যবহার করুন । বন্ধুদের সাথে পোষ্ট-টি শেয়ার করুন ।
ডাউনলোড লিঙ্ক
ইন্টারনেটে তথ্য অনুসন্ধানে সক্ষম বাংলাদেশের প্রথম সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে ‘পিপীলিকা’ আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে । তাদের যাত্রা শুরু হয়েছে ১৩ এপ্রিল থেকে ।‘পিপীলিকা’ নামের সার্চ ইঞ্জিনটি তৈরি করেছে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের একদল শিক্ষার্থী।
এই সার্চ ইঞ্জিনটির ওয়েব ঠিকানা Pipilika.com
এই উন্মুক্ত ওয়েব সার্চ ইঞ্জিনটি সারাদেশের সাম্প্রতিক গ্রহণসাধ্য তথ্য অনুসন্ধান করতে সহায়তা করে। এটি দেশের প্রধান বাংলা ও ইংরেজি পত্রিকাগুলোর সংবাদ, বাংলা ব্লগ, বাংলা উইকিপিডিয়া ও সরকারি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্লেষণ ও সংরক্ষণ করে। পিপীলিকায় তথ্য অনুসন্ধানের ৪টি ভিন্ন ধরনের সার্চ সুবিধাগুলো হলো- সংবাদ অনুসন্ধান, ব্লগ অনুসন্ধান, বাংলা উইকিপিডিয়া অনুসন্ধান ও জাতীয় ই-তথ্যকোষ। পিপীলিকার বাংলা সার্চের জন্য আমাদের নিজস্ব একটি বাংলা অভিধান ব্যবহার করা হয়েছে। যদি ব্যবহারকারী কোনো শব্দের ভুল বানান দেন, তাহলে পিপীলিকা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সঠিক বানান খুঁজে নিয়ে সেই নতুন শব্দ দিয়ে অনুসন্ধান চালায়, ফলাফল দেয় এবং সঙ্গে সঙ্গে ব্যবহারকারীকে জানিয়ে দেয় তার কোন শব্দের বানান ভুল ছিল, সঠিক কোন শব্দ দিয়ে অনুসন্ধান চালানো হয়েছে। এতে সার্চ বক্সে ইনপুট করার জন্য অটোমেটিক Avro, ইন্স্ক্ৰিপ্ত, National Keyboard, Probhat,System input method অপশন রয়েছে।
এর যৌথ উদ্যোগে রয়েছে SUST এবং গ্রামীনফোনের GP IT ।